দুর্যোগ মোকাবেলায় সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত ৬২ হাজার আরবান ভলান্টিয়ার তৈরির কার্যক্রম পরিকল্পনামাফিক এগিয়ে চলছে। ইতোমধ্যে প্রায় ৩০ হাজার প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক তৈরি হয়েছে। তাদের জন্য উদ্ধার সরঞ্জাম সংগ্রহের প্রক্রিয়াও গ্রহণ করা হয়েছে। বস্তির আগুন নির্বাপণের জন্য বস্তিবাসীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে প্রায় ৬০০ স্বেচ্ছাসেবক। নৌ দুর্ঘটনায় ডুবুরি হিসেবে কাজ করার জন্য আগ্রহী স্বেচ্ছাসেবকদের দেওয়া হয়েছে ডুবুরি প্রশিক্ষণ। আধুনিক সাজ-সরঞ্জামে পর্যায়ক্রমে সমৃদ্ধ হচ্ছে এ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। প্রশিক্ষণের মান উন্নয়নের জন্য বিদ্যমান ট্রেনিং কমপ্লে¬ক্সকে যুগোপযোগী ট্রেনিং একাডেমিতে রূপান্তর এবং বৃহৎ পরিসরে স্থানান্তরের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ বিভাগের জন্য একটি বার্ন ট্রিটমেন্ট হাসপাতাল তৈরির প্রকল্পের কাজ চলমান। বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে নতুন নতুন ফায়ার স্টেশন নির্মাণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। অগ্নি প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার করতে সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিল্প কারখানায় নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও পরিদর্শন কার্যক্রম এবং পরামর্শ প্রদান অব্যাহত রয়েছে। ব্যবসায়ী ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকদের সুবিধার্থে পরিচালনা করা হচ্ছে ফায়ার লাইসেন্স মেলা। এসব উদ্যোগ অত্র অধিদপ্তরকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নেয়ার নিরন্তর প্রয়াস।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস